আশ শেফার সুর্যমুখী ফুলের মধু ক্রয়ের আগে জেনে নিনঃ
আশ শেফার সুর্যমুখী ফুলের মধু ক্রয়ের আগে জেনে নিনঃ
যেহেতু আমাদের মধু মেশিনে প্রসেস করা মৃত মধু নয় বরং চাক থেকে সরাসরি বোতলজাত করা জিবীত র মধু,
এবং যদিও প্রকৃতিক ভাবে সুর্যের নীচে খোলা রেখে সামন্য ন্যাচারাল প্রসেস করা হয়, এবং সেটাও যেহেতু অনিয়মিত,
সেহেতু এই মধুতে নিম্নলিখিত প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারেঃ
১. এ মধু ক্যাপিং মধু তাই যথেস্ট ঘন হবে।
১. এ মধু অনেকের কাছে একটু বেশী মিষ্টি লাগে।
৩. সময়ের সাথে সাথে এই মধুর রং বদলায়। এটা মধুতে থাকা উদ্বায়ী যৌগের কাজ। মধুর স্বাদ ঘ্রান বর্ন নিয়ন্ত্রন করে এই উদ্বায়ী যৌগ। এ মধু চাক থেকে বের করার এক মাস পর্যন্ত লাইট এ্যাম্বার ( উজ্জল ফিকে হলুদ) কালার, তারপর এ্যাম্বার ( হাল্কা হলুদ) এবং ধীরে ধীরে দুতিন মাসের মাথায় একেবারে গাড় হলুদ বা খয়েরী রং ধারন করে। এটা এ মধুর আরেকটা প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য। বোতল খোলার পর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে এই মধুর রং আরোও গাড় হয়ে আসবে।
৪. ঠান্ডা আবহাওয়ায় অথবা ফ্রীজে রাখলে এই মধু নীচের দিকে খানিকটা জমাট ভাব দেখা দেবে। অনেক সময় ঠান্ডা ও ফ্রীজ ছাড়াও এমনিতেই এটা দেখা দিতে পারে। এটা এই মধুর একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য।
৫. এ মধু খালি হাতের/ আঙ্গুলে ছোঁয়ায়, মুখের লালা, পানি, পিঁপড়ে ইত্যাদি গেলে ধীরে ধীরে জারন প্রকৃয়ার দিকে যেতে থাকে। আর জারন প্রকৃয়া ( জারন প্রকৃয়া কি? ) শুরু হয়ে গেলে মধুর পোলেন আলাদা হয়ে মধু পানির মতো তরল হয়ে যায়, পাশাপাশি তীব্র ঝাঁজালো অপ্রিতীকর ঘ্রান সৃষ্টি করে।
সেজন্য আমরা যে পরামর্শ দিয়ে থাকি